Introduce Yourself (Example Post)

This is an example post, originally published as part of Blogging University. Enroll in one of our ten programs, and start your blog right.

You’re going to publish a post today. Don’t worry about how your blog looks. Don’t worry if you haven’t given it a name yet, or you’re feeling overwhelmed. Just click the “New Post” button, and tell us why you’re here.

Why do this?

  • Because it gives new readers context. What are you about? Why should they read your blog?
  • Because it will help you focus you own ideas about your blog and what you’d like to do with it.

The post can be short or long, a personal intro to your life or a bloggy mission statement, a manifesto for the future or a simple outline of your the types of things you hope to publish.

To help you get started, here are a few questions:

  • Why are you blogging publicly, rather than keeping a personal journal?
  • What topics do you think you’ll write about?
  • Who would you love to connect with via your blog?
  • If you blog successfully throughout the next year, what would you hope to have accomplished?

You’re not locked into any of this; one of the wonderful things about blogs is how they constantly evolve as we learn, grow, and interact with one another — but it’s good to know where and why you started, and articulating your goals may just give you a few other post ideas.

Can’t think how to get started? Just write the first thing that pops into your head. Anne Lamott, author of a book on writing we love, says that you need to give yourself permission to write a “crappy first draft”. Anne makes a great point — just start writing, and worry about editing it later.

When you’re ready to publish, give your post three to five tags that describe your blog’s focus — writing, photography, fiction, parenting, food, cars, movies, sports, whatever. These tags will help others who care about your topics find you in the Reader. Make sure one of the tags is “zerotohero,” so other new bloggers can find you, too.

বৃন্দা কারাট আর চিদম্বরমের মতো মানুষ অশিক্ষিত প্রদর্শনকারীদের নেতৃত্ব দিচ্ছেঃ দিলীপ ঘোষ

নাগরিকতা সংশোধন আইন (CAA) আর এনআরসি-এর বিরোধে বসা প্রদর্শনের বিরুদ্ধে বঙ্গ বিজেপির (BJP) সভাপতি তথা মেদিনীপুরের সাংসদ দিলীপ ঘোষ (Dilip Ghosh) বিতর্কিত মন্তব্য করে বসলেন। দিলী ঘোষ বলেন, দিল্লীর শাহিনবাগ আর কলকাতার পার্ক সার্কাসে অশিক্ষিত মহিলা এবং পুরুষেরা প্রদর্শন করছে। তাঁদের বিদেশী টাকায় কেনা বিরিয়ানি খাওয়ানো হচ্ছে আর টাকা দেওয়া হচ্ছে।

একটি দলীয় অনুষ্ঠানে বক্তব্য দেওয়ার সময় দিলীপ ঘোষ বলেন, ‘গরিব এবং অশিক্ষিত মহিলা আর পুরুষেরা রাস্তায় বসে ধরনা দিচ্ছে। তাঁদের বিরিয়ানি খাওয়ানো হচ্ছে, যেটা বিদেশী পয়সায় কেনা হয়েছে।”

বিজেপির এই সাংসদ বলেন, ‘দিল্লীর শাহিনবাগ হোক আর কলকাতার পার্ক সার্কাস, প্রতিটি জায়গায় একই পরিস্থিতি। বৃন্দা কারাট আর পি চিদম্বরমের মতো মানুষ এই ভীরে নাম লেখাচ্ছে। কিছু অশিক্ষিত মহিলা নিজের কোলে বাচ্চা নিয়ে বসে আছে। এরা শুধু পয়সা চেনে।”

দিলীপ ঘোষের এই বয়ানের পরিপেক্ষিতে তৃণমূল কংগ্রেস আর মার্ক্সবাদী কমিউনিস্ট পার্টি তীব্র প্রতিক্রিয়া দিয়েছে। সিপিএম এর পলিট ব্যুরোর সদস্য মোহম্মদ সেলিম বলেছেন, ‘যারা সত্য জানেনা, তাঁরাই মহিলাদের নিয়ে এমন বিতর্কিত মন্তব্য করতে পারে।” আরেকদিকে তৃণমূল কংগ্রেসের মহাসচিব পার্থ চট্টোপাধ্যায় বলেছেন, এইরকম মন্তব্য বিজেপির মনোভাব পরিস্কার করে।

ভারত কিনতে চলেছে MQ 9 রিপার ড্রোন, শত্রুদের র‍্যাডারে ধরা না পড়েই ধ্বংসলীলা চালাতে পারবে যেকোন জায়গায়

ভারতের (India) কাছে আগামী কয়েক মাসের মধ্যে এমন এক অদৃশ্য কাল আসছে, যেটা দেখে আর তাঁর ক্ষমতার কথা শুনে পাকিস্তানে (Pakistan) বসে থাকা জঙ্গিদের হাড় কেঁপে উঠবে। এই অদৃশ্য কালের নাম হচ্ছে MQ 9 রিপার ড্রোন (MQ-9 Reaper Drone)। আমেরিকার (America) এই খতরনাক ড্রোনকে ভারত নিজেদের হাতে করতে চাইছে। এই মাসে যখন আমেরিকার রাষ্ট্রপতি ডোনাল্ড ট্রাম্প (Donald Trump) ভারতে আসছেন, তখন এই ড্রোন নিয়ে দুই দেশের মধ্যে আলোচনা হতে পারে। আপনাদের জানিয়ে দিই, এই ড্রোন এক পলকেই শত্রু পক্ষকে ধ্বংস করে দিতে সক্ষম।

MQ 9 ড্রোন শত্রুদের জন্য আসমানি কাল। আমেরিকার এই আনম্যান’ড কমব্যাট এরিয়াল ভেহকিল (UCAV) একটি ছোট বিমানের মতো দেখতে হলেও, এর শক্তি অনেক ধ্বংসাত্মক। এটি আমেরিকার একটি কমব্যাট ড্রোন। এই ড্রোনের মাধ্যমে শুধু শত্রুদের উপরে নজরই রাখা যাবে না, এটাকে একটি লড়াকু বিমানের মতো ব্যবহারও করা যাবে।

নাম শুনেই বোঝা যাচ্ছে যে, এই ড্রোন চালাতে কোন মানুষ লাগেনা। আকশে ওড়ানোর জন্য কোন পাইলটের দরকার পড়বে না। এটি সম্পূর্ণ রিমোর্ট সঞ্চালিত একটি ড্রোন। শত্রুদের আস্তানায় জওয়ানদের না পাঠিয়েই তাঁদের খোঁজ খবর নিয়ে বিনা কোন সমস্যায় তাঁদের ধ্বংস করতে সক্ষম এই ড্রোন।

MQ-9 ধ্বংসাত্মক হামলার জন্য তৈরি করা হয়েছে। কোন আওয়াজ না করেই শ্ত্রু পক্ষকে উড়িয়ে দিতে সক্ষম এই ড্রোন। এই ড্রোনকে কয়েকশ কিমি দূর থেকেও অপারেট করা যায়। অনেক কম সময়ে দ্রুত গতিতে এই ড্রোন নিশানা ভেদ করতে সক্ষম। হাওয়াই হামলার জন্য এই ড্রোনকে ব্যবহার করা হয়। এই ড্রোন শুধু তাঁর নিজের নিশানায় ধ্বংসলীলা চালায়, আশেপাশে অনেক কম ক্ষয়ক্ষতি করে। আর সবথেকে বড় ব্যাপার হল, এই ড্রোন শত্রুদের র‍্যাডারেও ধরা পড়েনা।

আর হবেনা কারচুপি, এবার দেশের যেকোন প্রান্তে বসেই ভোট দিতে পারবেন আপনি! নতুন পরিকল্পনা EC-র

যদি আপনি এমন রাজ্যে বসবাস করছেন, যেখানে ভোটার লিস্টে আপনার নাম নেই। তাহলে আপনাকে আর হতাশ হতে হবে না। কারণ নির্বাচন কমিশন (Election Commission) এইরকম ভোটারদের ই ভোটিং (E-Voting) এর মাধ্যমে মানবাধিকার প্রয়গের সুবিধা দেওয়ার বিকল্পে চিন্তাভাবনা করছে। কমিশনের (EC) এই নতুন পদক্ষেপে ভোট শতাংশ বৃদ্ধি এবং ভোটে খরচ কম হওয়ার আশা দেখা যাচ্ছে।

কমিশন এরজন্য ই-ভোটিং (E-Voting) এর মাধ্যমে রিমোর্ট ভোটিং এর সুবিধা দেওয়ার বিকল্প গুলোকে বিকশিত করছে।  মুখ্য নির্বাচন কমিশনার সুনীল আরোরা সম্প্রতি এই ব্যাবস্থা নিয়ে কথা বলেছেন। উনি বলেছিলেন, আইআইটি মাদ্রাসার সাহায্যে বিকশিত করার পদ্ধতির মাধ্যমে দেশের বাসিন্দা যেই রাজ্যেই থাকুক না কেন, সেখান থেকে সহজেই ভোট দিয়ে নিজের মানবাধিকার প্রয়োগ করতে পারবে।

একটি অনুমান অনুযায়ী, দেশে প্রায় ৪৫ কোটি প্রবাসি যারা রোজগারের জন্য নিজের বাসস্থান ছেড়ে অন্য কোন রাজ্যে গিয়ে বসবাস করছে। আর এরা নানারকম সমস্যার কারণে ভোটের দিন নিজের নির্বাচনী এলাকায় পৌঁছে ভোট দিতে পারেন না।

এই পরিকল্পনার সাথে জড়িত এক আধিকারিক জানান, ই ভোটিং সবার আগে ২০১০ সালে গুজরাটের নগর নিগম নির্বাচনে করানো হয়েছিল। ওই ভোটে রাজ্যের প্রতিটি নির্বাচনী বুথে ই ভোটিং এর বিকল্প দেওয়া হয়েছিল ভোটারদের। এরপর ২০১৫ সালে রাজ্য নির্বাচন কমিশন (গুজরাট) আহমেদাবাদ, সুরাট সমেত ছয়টি নগর নিগম নির্বাচনে ভোটারদের ই ভোটিং সিস্টেমের মাধ্যমে যুক্ত করেছিল। যদি, প্রচার না পাওয়ার কারণে ৯৫.৯ লক্ষ রেজিস্টার ভোটারদের মধ্যে মাত্র ৮০৯ জন ভোটার এই ই ভোটিং সুবিধা ব্যবহার করেছিল। কিন্তু এবার নির্বাচন কমিশন এই নিয়মের ব্যাপক ভাবে প্রচার করবে, যাতে সবাই নির্দ্বিধায় ভোট দিতে পারে।

ভাইরাল ভিডিওঃ পাকিস্তান জিন্দাবাদ স্লোগান দেওয়ায় তিন কাশ্মীর ছাত্রকে পেটাল জনতা! দায়ের দেশদ্রোহ এর মামলা

কর্ণাটকের (Karnataka) হুবলির (Hubli) KLE ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজের তিন পড়ুয়ার বিরুদ্ধে পাকিস্তানের (Pakistan) সমর্থনে স্লোগান দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে। গতকাল ১৪ই ফেব্রুয়ারি যখন গোটা দেশ গত বছরে পুলওয়ামায় হওয়া জঙ্গি হামলায় শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধাঞ্জলি জানাচ্ছিল তখন এই দেশবিরোধী স্লোগান দেওয়া হয়। ভিডিও ভাইরাল হওয়ার পর সবার মনে ক্ষোভ সৃষ্টি হয়। কর্ণাটকের পুলিশ তৎকাল পদক্ষেপ নিয়ে তিন ছাত্রকে গ্রেফতার করে। কলেজের প্রিন্সিপ্যাল জানান, কলেজ থেকেই পুলিশের কাছে অভিযোগ দায়ের করা হয়েছিল, এরপরই পুলিশ এদের গ্রেফতার করে। উনি এও জানান যে, ওই ছাত্রদের কলেজ থেকে নির্বাসিত করা হয়েছে।

পুলিশের থেকে পাওয়া তথ্য অনুযায়ী, তিনজন ছাত্রই কাশ্মীরের বাসিন্দা। তিনজন নিজের হোস্টেল রুমে পাকিস্তানের উপর একটি লেখা গান গাইছিল, আর পাকিস্তান জিন্দাবাদের স্লোগান দিয়েছিল। এই গান শুরু হওয়ার আগে বাসিত নামের এক ছাত্র বলে, আমার নাম বাসিত আমি কাশ্মীরের সাপোরে থাকি। এরা আমার বন্ধু আমির আর তালিব। আমরা এখানে ঠিক আছি ইনশাল্লাহ। কোন চিন্তা করার দরকার নেই, এরপর তাঁরা পাকিস্তানের প্রশংসায় গান করে আর পাকিস্তান জিন্দাবাদ স্লোগান দেয়।

পুলিশের অনুযায়ী, প্রাথমিক তদন্তে জানা গেছে যে এই ছাত্ররা কাশ্মীরের শোপিয়ানের বাসিন্দা। কলেজ প্রশাসনের অভিযোগে এই তিনজকে গ্রেফতার করা হয়। হুবলি-ধারবাড় এর পুলিশ কমিশনার আর দিলীপ বলেন, ‘আমরা খবর পেয়েছিলাম যে KLE ইন্সটিটিউট অফ টেকনোলোজিতে পাকিস্তানের সমর্থনে স্লোগান দেওয়া হয়েছে। তাঁরা সেটির একটি ভিডিও বানিয়েছে, যেটা ভাইরাল হয়েছে। গোকুল রোড স্টেশনের ইন্সপেক্টরের নেতৃত্বে পুলিশ ঘটনা স্থলে পৌঁছে ওই ছাত্রদের গ্রেফতার করে।”

আজ এই ভিডিও সার্বজনীন হওয়ার পর হিন্দু সংগঠন বিরোধ প্রদর্শন করে। এক প্রদর্শনকারীর অভিযোগে পুলিশ পদক্ষেপ নিয়ে তিন যুবককে গ্রেফতার করে। যখন পুলিশ কর্মীরা এদের গ্রেফতার করে আদালতে নিয়ে যাচ্ছিল, তখন কয়েকজন এদের উপর হামলা করে দেয়। পুলিশ ঘটনার তদন্ত করছে আর তিন জনের বিরুদ্ধে দেশদ্রোহ এর মামলা দায়ের হয়েছে।

জয় শ্রী রাম স্লোগান দেওয়ায় এক যুবককে মারধর অখিলেশ যাদবের সামনে! ভাইরাল হল ভিডিও

উত্তর প্রদেশের (Uttar Pradesh) প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী অখিলেশ যাদবের (Akhilesh Yadav) সভায় শনিবার চরম হাঙ্গামার সৃষ্টি হয়। এক যুবক জয় শ্রী রাম (Jai Shri Ram) স্লোগান দেওয়ায়, অখিলেশ যাদবের অনুগামীরা তাঁকে বেধড়ক মারধর করে।

সমাজবাদী পার্টির সামনেই হওয়া সভায় প্রথমে অখিলেশ ওই যুবককে মঞ্চে ডাকেন। এরপর অখিলেশ যাদব আগুনে ঘি ঢেলে বলেন, আমি লখনউ থেকে খবর পেয়েছি যে, আমার প্রাণহানির আশঙ্কা আছে। এই যুবক আমাকে মারতে আসেনি তো?

এই মামলায় অখিলেশ যাদবের সুরক্ষা ব্যাবস্থায় মোতায়েন দারোগাকে মঞ্চের মধ্যেই শাসানি দিয়ে অখিলেশ বলেন, আপনি থাকতে এই যুবক কি করে সভায় ঢুকে আসল?

পুলিশ আপাতত যুবককে গ্রেফতার করেছে। প্রাপ্ত তথ্য অনুযায়ী, ওই যুবক কন্নৌজের গুগরাপুরের বাসিন্দা। পুলিশ যুবককে গ্রেফতার করে জিজ্ঞাসাবাদ চালাচ্ছে এবং মামলার তদন্ত করছে।

যাবজ্জীবন কারাদণ্ডে দণ্ডিত হয়েও মানেননি হার! জেল থেকে বেরিয়ে পড়াশুনা শেষ করে হলেন ডাক্তার

এক ব্যাক্তি যিনি ১৪ বছর পর্যন্ত জেলের সাজা কাটিয়েছেন, তিনি এবার জেল থেকে বাইরে এসে ডাক্তার হয়ে জীবনের আসল লক্ষ্য অর্জন করলেন। ৪০ বছর বয়সী সুভাষ প্যাটেল (Subhash Patil) জানায়, সে কর্ণাটকের আফজলপুরা কালবুর্গীর বাসিন্দা। ১৯৯৭ সালে সে এমবিবিএস তৃতীয় বছরের পড়াশুনা করছিল।

সেই সময় একটি মামলায় পুলিশ সুভাষকে গ্রেফতার করে। এরপর ২০০৯ সালে আদালত সুভাষকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ডে দণ্ডিত করে। জেলে সুব্যবহার করার জন্য ২০১৬ সালে তাঁকে জেল থেকে মুক্তি দেওয়া হয়।

এরপর ২০১৯ এ সুভাষ নিজের এমবিবিএস পড়াশুনা সম্পূর্ণ করেন। তারপর সুভাষ এক বছরের প্রয়োজনীয় ইন্টার্নশিপও করেন। এই মাসের প্রথমে সুভাষ এমবিবিএস ডিগ্রি হাসিল করেন।

বড় খবরঃ গর্ভবতী মহিলাদের দেওয়া আর্থিক সাহায্য ৫০ শতাংশ বাড়িয়ে দিলো মোদী সরকার

কেন্দ্রের নরেন্দ্র মোদী (Narendra Modi) সরকার কর্মচারী রাজ্য বীমা নগম (ইএসআইসি) এর লভ্যার্থী গর্ভবতী মহিলাদের (pregnant woman) বড়সড় উপহার দিলো। মোদী সরকার (Modi Sarkar) অনুযায়ী, এবার সরকার ইএসআইসি নেটওয়ার্কের বাইরে হাসপাতালে চিকিৎসা করানো লভ্যার্থী মহিলাদের ৫০ শতাংশ অধিক টাকা দেবে।

উল্লেখ্য, সরকার গর্ভবতী মহিলাদের আর্থিক সাহায্য দেওয়া প্রসূতি খরচ বাড়িয়ে ৭ হাজার ৫০০ টাকা করার নির্ণয় নিয়েছে। এখনো পর্যন্ত ৫ হাজার টাকা করে আর্থিক সাহায্য দেওয়া হত। যদিও এই সুবিধা সেই মহিলারাই পাবেন, যারা রাজ্য বীমা নিগমের সুবিধা পায়। শ্রম মন্ত্রী সন্তোষ গ্যাংওয়ারের নেতৃত্বে হওয়া বৈঠকে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। জানিয়ে দিই, দৈনন্দিন জীবনে লাগাতার খরচ বেঁচে যাওয়ার কারণে মহিলাদের দেওয়া এই আর্থিক সাহায্য ৫ হাজার টাকা অনেক কম।

আর এই কারণেই সরকার এই আর্থিক সাহায্য বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে। সরকার অনুযায়ী, সবরকম তথ্যকে ধ্যানে নিয়ে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। প্রসূতি খরচ সেই লভ্যার্থী মহিলাদের দেওয়া হবে যারা ইএসআইসি নেটওয়ার্কের হাসপাতালে অথবা ঔষধি কেন্দ্রে না পৌঁছে অন্যান্য হাসপাতালে মাতৃসেবার লাভ ওঠায়।

আপনাদের জানিয়ে দিই, বর্তমান সময়ে গোটা দেশে ইএসআইসি এর ১৫০ এর বেশি হাসপাতাল আছে। ওই হাসপাতাল গুলোতে সামান্য থেকে সঙ্গিন চিকিৎসা উপলব্ধ আছে।

জোটে ফাটল ধরিয়ে মহারাষ্ট্রে এনপিআর লাগু করতে চলেছে শিবসেনার সরকার!

পয়লা মে থেকে মহারাষ্ট্রে (Maharashtra) রাষ্ট্রীয় জনসংখ্যা রেজিস্টার (NPR) লাগু হয়ে যাবে। গোটা দেশে সিএএ, এনআরসি আর এনপিআর নিয়ে চলা বিক্ষোভের মাঝে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। রাজ্য সরকারের এনপিআর লাগু করার এই সিদ্ধান্তের পর সহযোগী দল গুলোর মধ্যে মনোমালিন্য শুরু হয়েছে।

সিএএ, এনআরসি আর এনপিআর নিয়ে দেশব্যাপী বিরোধ প্রদর্শনের পড়ে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রিক ১ মে থেকে ১৫ জুনের মধ্যে এনপিআর এর তথ্য জোগাড় করার নির্দেশ দিয়েছে। আরেকদিকে মহারাষ্ট্রের রেজিস্টার জেনারেল আর জনগণনা কমিশন এনপিআর আর জনগণনা নিয়ে রাজ্যের আধিকারিকদের সাথে ছয় ফেব্রুয়ারি একটি বৈঠক করেছিল, আর এই দুই প্রক্রিয়া লাগু করার জন্য প্রায় ৩.৩৪ লক্ষ কর্মচারী মোতায়েন করা হয়েছে। আর এটা নিয়ে রাজ্য সরকার খুব শীঘ্রই সার্কুলার জারি করতে চলেছে।

রাজ্যে এনপিআর লাগু করা নিয়ে শিবসেনা (Shiv sena) , কংগ্রেস (Congress) আর এনসিপি-র (NCP) জোটে ফাটল দেখা দিয়েছে। কংগ্রেস সিএএ, এনআরসি আর এনপিআর এর লাগাতার বিরোধ করে চলেছে। শোনা যাচ্ছে যে মহারাষ্ট্রে এনপিআর লাগু করার বিরোধিতা করবে কংগ্রেস।

 

আরেকদিকে এনসিপি এটা নিয়ে নিজেদের অবস্থান স্পষ্ট করেনি। সম্প্রতি এনসিপি নেতা আর মন্ত্রী অনিল দেশমুখ এনপিআর এর বিরোধীদের প্রতিনিধিদের সাথে সাক্ষাৎ করে বলেন, সরকার আইনি বিশেষজ্ঞদের সাথে পরামর্শ করছে।

Design a site like this with WordPress.com
Get started